বাংলা
  • English
  • हिन्दी
  • ગુજરાતી
  • தமிழ்
  • ਪੰਜਾਬੀ
লগইন
  • নিবন্ধন
  • লগইন
A A A A
A - A A +
স্ক্রীন রিডারের জন্য | মূল বিষয়বস্তুতে চলুন | সহায়তা
 
  মেনু
  • প্রথম পাতা
  • এন এইচ পি বৃত্তান্ত
    • সংস্থার তালিকা
  • দ্রুত দিক নির্দেশ
    • সুস্থ জীবনধারা
      • কিশোর বয়সের স্বাস্থ্য
      • মহিলাদের স্বাস্থ্য
      • গর্ভাবস্থা
      • পর্যটনস্বাস্থ্য
      • আরো.....
        • মুখগহ্বর-সংক্রান্ত স্বাস্থ্য
        • যেসব লক্ষণ বা উপসর্গগুলো উপেক্ষ করা উচিত নয়
        • স্বাস্থ্যকর জীবনযাপন
    • রোগ/শর্ত তথ্য
      • রোগ/শর্ত (বর্ণানুক্রমিক)
      • ওষুধ সম্পর্কিত
      • প্রাথমিক চিকিৎসা
      • পারস্পরিক প্রশিক্ষণ
      • জনস্বাস্থ্য সতর্কতা
    • বিবিধ তথ্য সমন্বিত পরিষেবা ও নিয়মাবলী
      • কমিটি ও কমিশন
      • তথ্য সমন্বিত পরিষেবা
  • স্বাস্থ্যনীতি
  • মান (স্ট্যান্ডার্ডস) ও মুসাবিদা/আইনের খসড়া (প্রোটোকল)
  • সরকার/আইন/ অধিকার প্রস্তাব (বিল)/ অ্যাক্ট (প্রস্তাবিত আইন)
  • বীমা প্রকল্প
  • পেশাদারী সমৃদ্ধি
    • পেশা/ভবিষৎ
    • ই-লার্নিং
    • পেশা সম্পর্কিত খবর
    • ভারত-হেল্প-ডেস্কের গুণগত স্বাস্থ্য নথি
    • পেশাদারী আলোচনা/ফোরাম
  • আয়ুষ
    • আয়ুর্বেদ
    • যোগা
    • ইউনানি
    • সিদ্ধা
    • হোমিওপ্যাথ
    • প্রাকৃতিক উপায়ে চিকিৎসা
    • আধ্যাত্মিকতা-এবং-স্বাস্থ্য
  • বিবিধ
    • দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা
  • স্বাস্থ্যকর্মসূচী
  • সাধারণ আলোচনা
  • সাধারণ খবরাখবর
  • আরো...
    • স্বাস্থ্যযত্নের উদ্ভাবন
    • সহস্রাব্দের উন্নয়ন-লক্ষ্য
    • সর্বজনীন স্বাস্থ্য অন্তর্ভূক্তি
  • দরকারী বহির্সংযোগ
    • দরকারী সংযোগ
    • রাজ্য স্বাস্থ্য ওয়েবসাইট
    • m-হেল্থ
    • টেলিমেডিসিন কেন্দ্র
    • অনুদান
    • আপদকালীন হেল্পলাইন
    • স্বাস্থ্য সম্পর্কিত অনলাইন টুল
    • স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় থেকে বিজ্ঞপ্তি
    • দূরস্থিত চিকিৎসার যন্ত্রপাতি ও কৌশল
  • মতামত
  • প্রায়শই জিজ্ঞাসিত প্রশ্ন
  • দরপত্র (টেন্ডার)
  • আমাদের সঙ্গে যোগাযোগ
  • Healthy India
Close Menu
বিশ্ব অস্টিওপোরোসিস দিবস

বিশ্ব অস্টিওপোরোসিস দিবস

অস্টিওপরোসিস রোগের প্রতিরোধ,  নির্ণয় ও চিকিৎসা সম্পর্কে বিশ্বব্যাপী সচেতনতা গড়তে প্রতি বছর ২০ অক্টোবর সারা বিশ্বব্যাপী বিশ্ব অস্টিওপোরোসিস দিবস পালন করা হয়। এ বছরের থিম হল "আপনার হাড়কে ভালবাসুন: আপনার ভবিষ্যত সুরক্ষিত করুন"। সর্বসাধারণকে হাড় ও পেশীর স্বাস্থ্য রক্ষায় আগাম ব্যবস্থা গ্রহণে এবং স্বাস্থ্য-কর্তৃপক্ষ ও চিকিৎসকদেরকে অন্যদের হাড়ের স্বাস্থ্য রক্ষার দায়িত্বে উদ্বুদ্ধ করতে এই দিনটির উদযাপন।

অস্টিওপরোসিস রোগ হয়েছে কিনা তা হাড়ের কোষগুলোর  ক্ষয়ের  মাধ্যমে বোঝা যায়| এক্ষেত্রে হাড় ভঙ্গুর ও দুর্বল হয়ে যায়  যা বিশেষত: মেরুদণ্ড, নিতম্ব এবং কব্জির হাড় ভেঙ্গে যাওয়ার ঝুঁকিকে বাড়িয়ে তোলে।পুরুষদের তুলনায় মহিলাদের অস্টিওপরোসিস রোগ হওয়ার বেশী ঝুঁকি থাকে বিশেষত: ৫০ বছর বয়সের পরে।

আপনি কি ঝুঁকিতে আছেন ?

অস্টিওপরোসিস রোগের জন্য দায়ী অনেকগুলি কারণ আছে।

• লিঙ্গগত - এটা মেনোপজের পরবর্তী সময়ে মহিলাদের মধ্যে বেশি করে দেখা যায়।

• বয়স- ৫০বছরের বেশি বয়সের লোকেদের বেশী ঝুঁকি থাকে।

• পারিবারিক ইতিহাস-অভিভাবক বা সহোদরদের কারো অস্টিওপরোসিস থাকলে ওই ব্যক্তির অস্টিওপরোসিস হওয়ার একটি ঝুঁকি থেকে যায়।

• খাদ্যতালিকাগত কারণ -কম ক্যালসিয়াম যুক্ত খাবার , কম খাবার খাওয়ার জন্য।

• ওষুধ - ওষুধ যেমন স্টেরয়েড জাতীয় ওষুধের দীর্ঘমেয়াদি ব্যবহার।

• জীবনযাত্রা বিষয়ক কারণ - বসে থাকা  / নিষ্ক্রিয় জীবনধারা, ধূমপান, অতিরিক্ত অ্যালকোহল গ্রহণ করা।

 

কিভাবে জানা যাবে যে আপনি অস্টিওপোরোসিস রোগে ভুগছেন

নিম্নলিখিত উপসর্গগুলো থাকলে ব্যক্তির অস্টিওপোরোসিস রোগে ভোগার সম্ভাবনা থাকে:

• পিঠে ব্যথা

• সময়ের সঙ্গে সঙ্গে উচ্চতা হ্রাস পাওয়া

• ঝুঁকে পড়া / নমিত ভঙ্গি

• নিতম্ব বা মেরুদণ্ড ভেঙ্গে যাওয়া

 

  আপনার হাড় সুস্থ রাখার জন্য টিপস

• ক্যালসিয়াম ও ভিটামিন ডি সমৃদ্ধ একটি সুষম খাদ্য যেমন দুধ, দই, সবুজ শাক সবজি এবং প্রাকৃতিক সূর্যালোক গ্রহণ করা। 

• হাড়ের ক্ষয় রোধ করার জন্য নিয়মিত ব্যায়াম করুন।  

• ধূমপান ও অতিরিক্ত মদ্যপান এড়িয়ে চলুন

•  মানসিক চাপ উপশমকারী কার্যক্রম যেমন যোগব্যায়াম, ধ্যান ইত্যাদিতে নিজেকে ব্যস্ত রাখুন।

• শরীরের ওজন, ক্যালসিয়াম ও ভিটামিন ডি র মাত্রার উপর নিয়ন্ত্রণ রাখুন।

 

প্রায়শই জিজ্ঞাসিত প্রশ্নাবলী

 অস্টিওপরোসিস কি?

অস্টিওপোরোসিস চিহ্নিত করা হয় হাড়ের কোষসমষ্টির ক্ষয় দ্বারা যা হাড়কে ভঙ্গুর এবং দুর্বল করে দেয়  যাতে আরও বিশেষ করে মেরুদণ্ড, নিতম্ব এবং কব্জির হাড় ভেঙ্গে যাওয়ার ঝুঁকি বাড়ে।

 

কেন অস্টিওপরোসিস 'নীরব রোগ "নামে পরিচিত?

রোগীরা জানতেই পারে না যে তারা আক্রান্ত হয়েছে , যতক্ষণ না তারা জটিল অভিজ্ঞতার মধ্য দিয়ে যায় যেমন অস্টিওপরোসিস ব্যথা, নিতম্ব এবং মেরুদন্ডে হাড় ভেঙ্গে যাওয়া।

 

কেন পুরুষের চেয়ে মহিলাদের বেশী ঝুঁকি থাকে ?

হরমোন পরিবর্তনের কারণে মেনোপজের পর পুরুষদের তুলনায় মহিলাদের হাড়ের ক্ষয় আরও দ্রুত হয়।সুতরাং, পুরুষদের তুলনায় মহিলাদের অস্টিওপরোসিস হওয়ার বেশী ঝুঁকি থাকে।

 

কোন ধরনের খাদ্য আমার হাড়ের জন্য ভাল?

ক্যালসিয়াম এবং ভিটামিন ডি সমৃদ্ধ খাদ্য যেমন দুধ, দই, পনির, সবুজ শাক সবজি এবং সূর্যালোক গ্রহণ করা আপনার হাড়ের জন্য ভাল হয়।

 

কী কী জীবনযাত্রা সংক্রান্ত বিষয়গুলি অস্টিওপরোসিস ঘটায় ?

বসে থাকা / নিষ্ক্রিয় জীবনধারা, ধূমপান ও অতিরিক্ত মদ্যপান করা।

 

কোন ধরনের ব্যায়াম অস্টিওপরোসিস প্রতিরোধ করার জন্য ভালো হবে ?

ওজন যুক্ত ব্যায়াম যেমন হাঁটা,দৌড়ানো, স্কিপিং করা, সিঁড়িতে ওঠা নামা করা হাড়ের ক্ষয় রোধ করে এইভাবে আপনার হাড়কে সুস্থ রাখতে সাহায্য করে।

 

আমি অস্টিওপরোসিসে ভুগছি, তাহলে কোন ধরনের ব্যায়াম আমার হাড়ের জন্য ভাল হবে ?

যদিও বয়স্ক মানুষদের মধ্যে বহুলভাবে প্রচলিত, তবুও দ্রুত হাঁটা অস্টিওপরোসিস রোগীদের জন্য বেশি করে পরামর্শ দেওয়া হয়।

 

যদি আমি অস্টিওপরোসিস ভুগি তবে আমি কি ধরনের জটিলতা আশা করতে পারি ?

সুষুম্নাকান্ড ভেঙ্গে যাওয়া ,যার ফলে সাধারণভাবে মেনোপজ পরবর্তী এবং বয়স্ক মহিলাদের  দীর্ঘমেয়াদী ব্যথা হয় এবং এর ফলে উচ্চতা হ্রাস পায় এবং সময়ের সঙ্গে সঙ্গে   মেরুদণ্ড বেঁকে যায়। শরীরের এই আকৃতির পরিবর্তনের ফলে শ্বাস নেওয়া, খাবার খাওয়া এবং হজম করতে আরও অসুবিধা হতে পারে।

 

আমি অস্টিওপরোসিস হওয়ার ঝুঁকি কীভাবে প্রতিরোধ করতে পারি?

• ক্যালসিয়াম এবং ভিটামিন ডি সমৃদ্ধ একটি সুষম খাবার খান যেমন দুধ, দই এবং সবুজ শাক সবজি।

• হাড়ের ক্ষয় রোধ করার জন্য নিয়মিত ব্যায়াম করা।

• আপনার হাড় মজবুত করতে ধূমপান এড়িয়ে চলুন।

• অত্যধিক মদ্যপান এড়িয়ে চলুন যাতে অস্টিওপরোসিস হওয়ার ঝুঁকি কমে যায়।

• মানসিক চাপ উপশমকারী কার্যক্রম যেমন যোগব্যায়াম, ধ্যান ইত্যাদিতে নিজেকে ব্যস্ত রাখুন।

• শরীরের ওজন, ক্যালসিয়াম ও ভিটামিন ডি র মাত্রার উপর নিয়ন্ত্রণ রাখুন।

তথ্যসূত্র:

www.cdc.gov (বাইরের লিঙ্ক)

www.nihseniorhealth.gov  (বাইরের লিঙ্ক)

www.dolcera.com  (বাইরের লিঙ্ক)

www.mayoclinic.org  (বাইরের লিঙ্ক)

www.webmd.com

 

  • PUBLISHED DATE : Oct 19, 2016
  • PUBLISHED BY : Zahid
  • CREATED / VALIDATED BY : Satyabrata
  • LAST UPDATED BY : Oct 19, 2016

Discussion

You would need to login or signup to start a Discussion

Write your comments

This question is for preventing automated spam submissions
This website is certified by Health On the Net Foundation. Click to verify.

ভারত সরকারের 'স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয় (মিনিস্ট্রি অব হেল্থ অ্যান্ড ফ্যামিলি ওয়েলফেয়ার / এম ও এইচ এফ ডাব্লু') অন্তর্ভূক্ত 'জাতীয় স্বাস্থ্য প্রবেশদ্বার (ন্যাশনাল হেল্থ পোর্টাল /এন এইচ পি)'-র 'স্বাস্থ্য-তথ্য জ্ঞাপক কেন্দ্র (সেন্টার ফর হেল্থ ইনফরমেটিক্স/সি এইচ আই)' দ্বারা এই প্রবেশদ্বার (পোর্টাল)-টি পরিকল্পিত, পরিচালিত ও উন্নীত।

web_information
  • National Health Portal
  • Open Government data on Health and Family Welfare Powered by data.gov.in
  • E-Book-2016
  • My-Hospital
  • Mother  Child Tracking System
  • Nikshay
  • Rashtriya Bal Swasthya Karyakram (RBSK)
  • National Organ and Tissue Transplant Organization
  • Common Man's Interface for Welfare Schemes
  • PORTAL FOR PUBLIC GRIEVANCES
  • Ebola Virus Disease
  • E-Hospital
  • Digital Hospital
  • My Government
  • Prime Minister&'s National Relief Fund
  • National Voter&'s Service Portal
  • National Portal of India
  • Expenditure Statements & Financial Reports O/o Chief Controller of Accounts
  • Swine Flu-H1N1 Seasonal Influenza
  • Message for HFM, MOS and Secretary
  • Medical Counselling
  • Rural Health Training Center Najafgarah
  • Pension Fund Regulatory and Development Authority
  • MoHFW
আইনসঙ্গত অস্বীকার | প্রবেশযোগ্যতার বিবৃতি | ব্যবহারের শর্তাবলী | সাইট মানচিত্র
©২০১৪ স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রক, ভারত,সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত