বাংলা
  • English
  • हिन्दी
  • ગુજરાતી
  • தமிழ்
  • ਪੰਜਾਬੀ
লগইন
  • নিবন্ধন
  • লগইন
A A A A
A - A A +
স্ক্রীন রিডারের জন্য | মূল বিষয়বস্তুতে চলুন | সহায়তা
 
  মেনু
  • প্রথম পাতা
  • এন এইচ পি বৃত্তান্ত
    • সংস্থার তালিকা
  • দ্রুত দিক নির্দেশ
    • সুস্থ জীবনধারা
      • কিশোর বয়সের স্বাস্থ্য
      • মহিলাদের স্বাস্থ্য
      • গর্ভাবস্থা
      • পর্যটনস্বাস্থ্য
      • আরো.....
        • মুখগহ্বর-সংক্রান্ত স্বাস্থ্য
        • যেসব লক্ষণ বা উপসর্গগুলো উপেক্ষ করা উচিত নয়
        • স্বাস্থ্যকর জীবনযাপন
    • রোগ/শর্ত তথ্য
      • রোগ/শর্ত (বর্ণানুক্রমিক)
      • ওষুধ সম্পর্কিত
      • প্রাথমিক চিকিৎসা
      • পারস্পরিক প্রশিক্ষণ
      • জনস্বাস্থ্য সতর্কতা
    • বিবিধ তথ্য সমন্বিত পরিষেবা ও নিয়মাবলী
      • কমিটি ও কমিশন
      • তথ্য সমন্বিত পরিষেবা
  • স্বাস্থ্যনীতি
  • মান (স্ট্যান্ডার্ডস) ও মুসাবিদা/আইনের খসড়া (প্রোটোকল)
  • সরকার/আইন/ অধিকার প্রস্তাব (বিল)/ অ্যাক্ট (প্রস্তাবিত আইন)
  • বীমা প্রকল্প
  • পেশাদারী সমৃদ্ধি
    • পেশা/ভবিষৎ
    • ই-লার্নিং
    • পেশা সম্পর্কিত খবর
    • ভারত-হেল্প-ডেস্কের গুণগত স্বাস্থ্য নথি
    • পেশাদারী আলোচনা/ফোরাম
  • আয়ুষ
    • আয়ুর্বেদ
    • যোগা
    • ইউনানি
    • সিদ্ধা
    • হোমিওপ্যাথ
    • প্রাকৃতিক উপায়ে চিকিৎসা
    • আধ্যাত্মিকতা-এবং-স্বাস্থ্য
  • বিবিধ
    • দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা
  • স্বাস্থ্যকর্মসূচী
  • সাধারণ আলোচনা
  • সাধারণ খবরাখবর
  • আরো...
    • স্বাস্থ্যযত্নের উদ্ভাবন
    • সহস্রাব্দের উন্নয়ন-লক্ষ্য
    • সর্বজনীন স্বাস্থ্য অন্তর্ভূক্তি
  • দরকারী বহির্সংযোগ
    • দরকারী সংযোগ
    • রাজ্য স্বাস্থ্য ওয়েবসাইট
    • m-হেল্থ
    • টেলিমেডিসিন কেন্দ্র
    • অনুদান
    • আপদকালীন হেল্পলাইন
    • স্বাস্থ্য সম্পর্কিত অনলাইন টুল
    • স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় থেকে বিজ্ঞপ্তি
    • দূরস্থিত চিকিৎসার যন্ত্রপাতি ও কৌশল
  • মতামত
  • প্রায়শই জিজ্ঞাসিত প্রশ্ন
  • দরপত্র (টেন্ডার)
  • আমাদের সঙ্গে যোগাযোগ
  • Healthy India
Close Menu
বিশ্ব এডস দিবস, ২০২০

বিশ্ব এডস দিবস, ২০২০

১ ডিসেম্বর

১৯৮৮ সাল থেকে প্রতি বছর ১ ডিসেম্বর বিশ্ব এডস দিবস পালিত হয়। এডস সম্পর্কিত সচেতনতা বৃদ্ধি এবং এইচআইভি সম্পর্কে জনসাধারণকে শিক্ষিত করে তুলতে এই দিবসটি উদযাপন করা হয়। অ্যাাকওয়ার্ড ইমিউনো ডেফিসিয়েন্সি সিনড্রোম (এডস)ও সর্বজনীন স্বাস্থ্য অন্তর্ভুক্তি, এই দুইয়ের মধ্যে সমতা বিধানে এই দিবসের যথেষ্ট গুরুত্ব রয়েছে।

কোভিড-১৯ মহামারি সমাজ এবং জনগণের বিধ্বংসী প্রভাব বিস্তার করেছে, ফলে ২০২০ সালের জন্য বিশ্বব্যাপী এইচআইভি নিয়ন্ত্রণে “৯০-৯০-৯০” লক্ষ্যমাত্রা পূর্ণ হয়নি। “৯০-৯০-৯০” কৌশল অবলম্বন করে এইচআইভি আক্রান্ত ৯০% লোককে চিহ্নিত করা, ৯০% লোককে এইচআইভি সংক্রামক হিসাবে চিহ্নিত করা এবং চিকিৎসার মাধ্যমে ৯০% আক্রান্ত ব্যক্তিকে ২০২০ সালের মধ্যে নিয়ন্ত্রণে আনা।

কোভিড-১৯ মহামারি চলাকালীন সময়ে বিশ্ব জুড়ে এইচআইভি’র প্রকোপ বৃদ্ধি পেতে পারে।

বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার তথ্য অনুযায়ী, ২০১৯ সালে,

  • ৩৮ মিলিয়ন মানুষ এইচআইভি সংক্রমণ নিয়ে বেঁচে ছিলেন।
  • এইচআইভিতে আক্রান্ত পাঁচ জনের মধ্যে একজন তাঁদের সংক্রমণের বিষয়ে অবগত ছিলেন না।
  • এইচআইভি চিকিৎসা পরিষেবা প্রাপ্ত তিন জনের মধ্যে একজন তাঁদের চিকিৎসা, পরীক্ষা এবং প্রতিরোধ পরিষেবাগুলিতে বাধার সম্মুখীন হন, বিশেষত শিশু এবং কিশোরেরা।
  • এইচআইভি সম্পর্কিত কারণে ৬৯০০০০ জন মানুষের মৃত্যু হয়েছিল।
  • ১.৭ মিলিয়ন মানুষ নতুনভাবে সংক্রামিত হয়েছিল, নতুনভাবে সংক্রামিতদের তিনজনের মধ্যে দুইজন (৬২%) মূল জনসংখ্যা এবং তাঁদের সঙ্গীরা।

তবে ২০২০ সালের মধ্যে এইচআইভি লক্ষ্যমাত্রা পূরণ করা না, সেখানেই হেরে যাওয়ার প্রশ্ন ওঠে না। আরও ভাল কাজ করার জন্য এই সময়কে ব্যবহার করতে হবে। কোভিড-১৯ সমাপ্ত করার জন্য এবং ২০৩০ সালের মধ্যে এইচআইভি নির্মূল করতে এটাই সঠিক সময়, যখন সকলে, বিশ্ব নেতৃবৃন্দ এবং নাগরিকরা একত্রে কাজ করবেন। বিশ্ব এডস দিবসের জন্য প্রতিপাদ্য হল “বিশ্ব সংহতি, স্থিতিশীল এইচআইভি পরিষেবা।“

মূল ক্রিয়াগুলি হল:

এইচআইভি নির্মূল করার লড়াই আবার নতুন করে শুরু করতে হবে।

কোভিড-১৯ মহামারি চলাকালীন সময়ে বিশ্বব্যাপী এডস প্রতিরোধ প্রতিক্রিয়া কমে গিয়েছে: ২০৩০ সালের মধ্যে এইচআইভি নির্মূল করতে স্বাস্থ্যসেবা আরও প্রসারিত করতে এবং মহামারি প্রতিরোধে বিনিয়োগের সঠিক সময় এসেছে।

অব্যাহত এইচআইভি যত্ন পেতে উদ্ভাবনী এইচআইভি পরিষেবাদি ব্যবহার করুন

বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা এইচআইভি চিকিৎসায় মানুষের স্বাস্থ্য রক্ষা করতে এবং স্বাস্থ্য ব্যবস্থার অতিরিক্ত ভার কমাতে এইচআইভি ওষুধের একাধিক মাসের ওষুধ প্রেসক্রিপশনে লিখে দেওয়ার প্রস্তাব করেছে।

সেবিকা, ধাত্রী এবং সম্প্রদায়ের স্বাস্থ্যকর্মীদের নিযুক্ত ও সুরক্ষিত করুন

এইচআইভি এবং কোভিড-১৯ এর জন্য পরিষেবা বজায় রাখতে সামনের সারির যোদ্ধা অর্থাৎ স্বাস্থ্যকর্মী, নার্স, ধাত্রী এবং সম্প্রদায়ের স্বাস্থ্যকর্মীদের সুরক্ষিত রাখতে হবে।

দুর্বল- যুব ও মূল জনগোষ্ঠীকে অগ্রাধিকার দিন

যুব ও মূল জনগোষ্ঠী (যেমন মাদক সেবনকারী ব্যক্তিরা, পুরুষদের সঙ্গে যৌন সম্পর্ক স্থাপনকারী পুরুষ, যৌনকর্মী, রুপান্তরকামী ব্যক্তি এবং কারাগারে বন্দি মানুষদের) কোভিড-১৯ মহামারি-সহ অন্য স্বাস্থ্যসেবা পরিষেবা পাওয়া উচিত।

এইচআইভি/এডস কী?          

এইচআইভি/এডস হল মানুষের দেহে ‘হিউম্যান ইমিউনো ডেফিসিয়েন্সি ভাইরাস’(এইচআইভি) দ্বারা সৃষ্ট সংক্রমণ। এতে মানুষের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বা ইমিউন সিস্টেম দুর্বল হয়ে যায়। এই রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কমে যাওয়ার ফলে নানা রকমের সংক্রমণজনিত রোগ ক্যানসার এবং অন্যান্য রোগের ব্যাপক বৃদ্ধি হয়।

এইচআইভি সংক্রমণের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ পর্যায়কে বলা হয় অ্যাকুয়ার্ড ইমিউনো ডেফিসিয়েন্সি সিনড্রোম বা এডস।

লক্ষণ এবং উপসর্গ:

  • এইচআইভির উপসর্গ সংক্রমণের বিভিন্ন পর্যায়ের উপর নির্ভর করে পরিবর্তিত হতে পারে। প্রারম্ভিক সংক্রমণের প্রথম কয়েক সপ্তাহের মধ্যে, জ্বর, মাথা ব্যথা, ফুসকুড়ি, গলাব্যথা-সহ ইনফ্লুয়েঞ্জার মতো অসুস্থতা দেখা দিতে পারে।
  • সংক্রমণের প্রাদুর্ভাব হিসাবে, একজন ব্যক্তির মধ্যে কয়েকটি উপসর্গ যেমন, লসিকা গ্রন্থি বা লিম্ফ নোড ফুলে যাওয়া, ওজন হ্রাস, জ্বর, ডায়রিয়া এবং কাশি দেখা দিতে পারে।
  • চিকিৎসা না হলে এর থেকে যক্ষ্মা ও মেনিনজাইটিসের মত গুরুতর জীবাণুর সংক্রমণ এবং ক্যানসারের মতো রোগ হতে পারে।

এডস কীভাবে সংক্রমিত হয়?

  • যৌন সম্পর্ক: সংক্রামিত ব্যক্তির সঙ্গে যৌন সম্পর্কের ফলে এডস হওয়ার সম্ভাবনা সব থেকে বেশি।
  • সংক্রামিত ব্যক্তির ব্যবহৃত সিরিঞ্জ: এডসে আক্রান্ত ব্যক্তির শরীরে ব্যবহৃত ইঞ্জেকশনের সিরিঞ্জ অন্য কারোর শরীরে ব্যবহার করলে রক্তের মাধ্যমে এডস ছড়াতে পারে।
  • রক্ত পরিবর্তন: সংক্রামিত ব্যক্তি থেকে রক্ত পরিবর্তন, অঙ্গ/কলা প্রতিস্থাপনের মাধ্যমে এইচআইভি সংক্রমণ হতে পারে।
  • মা থেকে শিশুর মধ্যে: এডস আক্রান্ত মহিলার গর্ভধারণ, জন্মদান ও স্তন্যদুগ্ধ পান করানোর ফলে শিশুর মধ্যেও সংক্রমণ ছড়াতে পারে।

যাঁদের মধ্যে ঝুঁকির সম্ভাবনা সবচেয়ে বেশি- মহিলা যৌন কর্মী, পুরুষদের সঙ্গে পুরুষের যৌন সম্পর্ক, রূপান্তরকামী এবং একই ইনজেকশনের মাধ্যমে অনেকে এক সঙ্গে ড্রাগ নেন এমন ব্যক্তিদের মধ্যে এডসের সম্ভাবনা সবচেয়ে বেশি।

জনসংখ্যা সেতু- যে সমস্ত ব্যক্তির সঙ্গী বা সঙ্গিনীর ঝুঁকির সম্ভাবনা খুব বেশি বা অন্য সঙ্গী বা সঙ্গিনীর ঝুঁকির সংখ্যা কম, এই দুই ধরনের ঝুঁকি সম্পন্ন দলের মেলবন্ধনকে‘জনসংখ্যা সেতু’ বলা হয়। এই জনসংখ্যা সেতুতে এডসের সম্ভাবনা যথেষ্ট বেশি। ট্রাক চালক এবং অভিবাসী শ্রমিকদের জনসংখ্যা সেতু বলা হয়, কারণ তাঁরা উচ্চ এবং কম ঝুঁকি সম্পন্ন দুই ধরনের মানুষের সংস্পর্শেই থাকেন।

এইচআইভি কোনও প্রেরিত রোগ নয়:

  • এইচআইভি পজিটিভ ব্যক্তির সঙ্গে আলিঙ্গন, করমর্দন, একই শৌচাগার ব্যবহার, একই খাওয়ার থালা ব্যবহার করা অথবা “সামাজিক সম্ভাষণ চুম্বনের” মাধ্যমে এডস ছড়ায় না।
  • মশা, এঁটেল পোকা বা অন্য কোনও রক্তচোষা পোকা কামড়ালে এডস হয় না।

এইচআইভি/এডস প্রতিরোধ ও নিয়ন্ত্রণ:

জাতীয় এডস নিয়ন্ত্রণ কর্মসূচি(NACP) হল ভারত সরকারের স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রক দ্বারা পরিচালিত একটি ১00% কেন্দ্রীয়ভাবে অনুমোদিত কর্মসূচি। রাজ্য স্তরে এডস নিয়ন্ত্রণ সোসাইটি (SACS) ও জেলা স্তরে এডস প্রতিরোধ নিয়ন্ত্রণ ইউনিট(DAPCU) দ্বারা ভারতে এডস নিয়ন্ত্রণ কর্মসূচি পরিচালিত হচ্ছে।

যদিও গত দশকে এইচআইভির প্রাদুর্ভাব কমেছে, এনএসিপি-র অধীনে নিম্নলিখিত কার্যক্রমগুলি নতুন সংক্রমণ রোধে প্রয়োজনীয় সহায়তা প্রদান করবে এবং এর ফলে "২০৩০ সালের মধ্যে মহামারী সমাপ্তির" লক্ষ্যমাত্রা অর্জন করা যাবে।

  • এইচআইভি এবং এডস আক্রান্ত ব্যক্তিদের সমান অধিকার নিশ্চিত করার জন্য এবং যেকোন ধরণের বৈষম্য রোধ করার জন্য “হিউম্যান ইমিউনো ডেফিসিয়েন্সি ভাইরাস (এইচআইভি)অ্যান্ড অ্যাকুয়ার্ড ইমিউনো ডেফিসিয়েন্সি ডিজিজ (এডস) প্রিভেনশন অ্যান্ড কন্ট্রোল বিল” চালু করা।
  • এইচআইভির জন্য 'টেস্ট অ্যান্ড ট্রিটমেন্ট পলিসি' এর উদ্দেশ্য হচ্ছে "একজন ব্যক্তির দ্রুত রক্ত পরীক্ষা করা এবং ফল পজিটিভ হলে সিডি (CD) গণনা বা ক্লিনিকাল পর্যায়ে এআরটি(ART) প্রদান করা।"
  • এইচআইভি রোগীর জীবনরক্ষায় বিনামূল্যে অ্যান্টি রেট্রোভাইরাল থেরাপি বা ‘ART’ চিকিৎসা প্রদান।
  • ৯০-৯০-৯০ কৌশল অবলম্বন করে এইচআইভি আক্রান্ত ৯০% লোককে চিহ্নিত করা, ৯০% লোককে এইচআইভি সংক্রামক হিসাবে চিহ্নিত করা এবং চিকিৎসার মাধ্যমে ৯০% আক্রান্ত ব্যক্তিকে ২০২০ সালের মধ্যে নিয়ন্ত্রণে আনা।

লাল ফিতে এক্সপ্রেস- সারা দেশ জুড়ে এইচআইভি/এডস সম্পর্কে সচেতনতা ছড়িয়ে দেওয়ার জন্য এই লাল ফিতে এক্সপ্রেসের ব্যবস্থা। একটি সুনির্দিষ্ট পথের মাধ্যমে নিরাপদ আচরণগত অভ্যাসগুলি অনুশীলন করা, এডসের মত মহামারী রোধ, এই রোগ সম্পর্কে সচেতনতা অর্জন, যারা এই রোগে আক্রান্ত হয়েছেন তাঁদের প্রতি বৈষম্যমূলক আচরণ বন্ধ করাই এই এক্সপ্রেসের লক্ষ্য|  

এইচআইভি সংক্রমণ প্রতিরোধের মূল পথ:

  • নিরাপদ যৌন জীবনযাপনের জন্য কনডমের ব্যবহার।
  • যৌন রোগের সঠিক নির্ণয়ের জন্য পরীক্ষা এবং চিকিৎসা।
  • কখনও ইঞ্জেকশন বা ড্রাগের সিরিঞ্জ অন্যদের সঙ্গে আদানপ্রদান করবেন না।
  • প্রসবকালীন পরীক্ষায় সকল অন্তঃসত্ত্বার এইচআইভি পরীক্ষা করানো প্রয়োজন। যদি ফলাফল থেকে জানা যায় সেই মহিলা এইচআইভি পজিটিভ, তাহলে দ্রুত চিকিৎসা শুরু করতে হবে।
  • পোস্ট-এক্সপোজার প্রফিল্যাক্সিস(পিএইচপি): এটি একটি স্বল্পকালীন অ্যান্টিরেট্রোভাইরাল চিকিৎসা পদ্ধতি। যদি কারও পেশাগত বা যৌন সংসর্গের ফলে এইচআইভি হওয়ার সম্ভাবনা থাকে, তাঁদের ক্ষেত্রে এই চিকিৎসা করা হয়।
  • প্রি-এক্সপোজার প্রফিল্যাক্সিস- যে সমস্ত ব্যক্তির এইচআইভি নেই কিন্তু এইচআইভি হওয়ার সম্ভাবনা আছে, এইচআইভি প্রতিরোধের জন্য তাঁদের ওষুধ খেতে হবে।

প্রায়শই জিজ্ঞাসিত প্রশ্ন- http://naco.gov.in/faqs

আরও তথ্যের জন্য- www.nhp.gov.in

National Strategic Plan for HIV/ AIDS and STI 2017- 2024

এইচআইভি এবং এডস প্রতিরোধ এবং নিয়ন্ত্রণ আইন ২০১৭ সম্পর্কে জানতে- click here

তথ্যসূত্র-

https://www.who.int/campaigns/world-aids-day/2020

https://www.who.int/news-room/fact-sheets/detail/hiv-aids

https://www.who.int/hiv/topics/prep/en/

http://naco.gov.in/

 

  • PUBLISHED DATE : Dec 01, 2020
  • PUBLISHED BY : NHP Admin
  • CREATED / VALIDATED BY : Paulami
  • LAST UPDATED BY : Dec 02, 2020

Discussion

You would need to login or signup to start a Discussion

Write your comments

This question is for preventing automated spam submissions
This website is certified by Health On the Net Foundation. Click to verify.

ভারত সরকারের 'স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয় (মিনিস্ট্রি অব হেল্থ অ্যান্ড ফ্যামিলি ওয়েলফেয়ার / এম ও এইচ এফ ডাব্লু') অন্তর্ভূক্ত 'জাতীয় স্বাস্থ্য প্রবেশদ্বার (ন্যাশনাল হেল্থ পোর্টাল /এন এইচ পি)'-র 'স্বাস্থ্য-তথ্য জ্ঞাপক কেন্দ্র (সেন্টার ফর হেল্থ ইনফরমেটিক্স/সি এইচ আই)' দ্বারা এই প্রবেশদ্বার (পোর্টাল)-টি পরিকল্পিত, পরিচালিত ও উন্নীত।

web_information
  • National Health Portal
  • Open Government data on Health and Family Welfare Powered by data.gov.in
  • E-Book-2016
  • My-Hospital
  • Mother  Child Tracking System
  • Nikshay
  • Rashtriya Bal Swasthya Karyakram (RBSK)
  • National Organ and Tissue Transplant Organization
  • Common Man's Interface for Welfare Schemes
  • PORTAL FOR PUBLIC GRIEVANCES
  • Ebola Virus Disease
  • E-Hospital
  • Digital Hospital
  • My Government
  • Prime Minister&'s National Relief Fund
  • National Voter&'s Service Portal
  • National Portal of India
  • Expenditure Statements & Financial Reports O/o Chief Controller of Accounts
  • Swine Flu-H1N1 Seasonal Influenza
  • Message for HFM, MOS and Secretary
  • Medical Counselling
  • Rural Health Training Center Najafgarah
  • Pension Fund Regulatory and Development Authority
  • MoHFW
আইনসঙ্গত অস্বীকার | প্রবেশযোগ্যতার বিবৃতি | ব্যবহারের শর্তাবলী | সাইট মানচিত্র
©২০১৪ স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রক, ভারত,সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত